জানাগেছে জুয়ার আসরে বিভিন্ন মালামাল, যেমন স্বর্ণের জিনিস এমনকি দামি টাচফোন ও জমা রাখা হয়। সেই সাথে চলে মাদকের বেচাকেনা। এতে মুষ্টিমেয় কিছু লোক লাভবান হলেও বেশির ভাগ মানুষ হচ্ছে সর্বসান্ত। আর জুয়াড়িরা রাতারাতি বনে যাচ্ছেন টাকার মালিক। এদিকে জুয়ার টাকা জোগাড় করতে শুরু হয়েছে বিভিন্ন ধরনের চুরি। ৭ মার্চ গভীর রাতে রত্নসাহাপুর গ্রামে মৃত গহোর আলীর ছেলে ইকবালের ব্লক থেকে। তার দুইটি মোটরসহ একই রাত্রে লক্ষণপুর গ্রামে উকিল মালির ছেলে রবিউল ইসলামের ব্লক থেকে তার একটি সেচপাম্প চুরিহয়, এছাড়া একই রাতে তিনটা মোটর চুরি হয়েছে বলে জানাগেছে।
নেংগুড়াহাট স্কুল এন্ড কলেজের পিছনের বাগানে, সুদিরের পুকুরের ওপরে কলাবাগানে, সাবেক মেম্বার মতিউর রহমানের বাড়ির পশ্চিম পাশে বাঁশবাগানে, এসব জুয়া খেলার আসর চালানো হয়। এমনকি জুয়ার আসরেই সুদের উপরে টাকা লেনদেন করা হয়। ১০হাজার টাকায় দু’হাজার টাকা সুদে দেওয়া হয়। এভাবে প্রতিদিন জুয়ার আসর চালিয়ে গেলেও তারা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
এদিকে এলাকার মানুষ মাদকসেবী ও জুয়া কারবারীদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে। অচিরেই প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করতেন সচেতনমহল। জানতে চাইলে রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই ইমরান হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, যেসব এলাকায় জুয়া খেলা হয় সেসব জুয়ার আসর চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Leave a Reply